ভারত - ১৭৪/৫ (২০ ওভার)
বাংলাদেশ - ১৪৪ (১৯.২ ওভার)
দুর্দান্ত জয় ভারতের। প্রথম টিটোয়েন্টিতে হেরেও শেষ দুটি ম্যাচে জিতে ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টিটোয়েন্টি সিরিজ জিতে নিল ভারত।
প্রথম টিটোয়েন্টির মতো এদিনও বাংলাদেশ টসে জিতে ভারতকে ব্যাট করতে পাঠায়। এবং ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই অধিনায়ক রোহিত শর্মার উইকেট হারায় ভারত। মাত্র দুই রান করে শফিউল ইসলামের বলে বোল্ড হয়ে ফিরে যান তিনি। কিছুক্ষণ বাদে মাত্র উনিশ রান করে সেই শফিউলের বলেই মাহমুদুল্লাহের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান অন্য ওপেনার শিখর ধাওয়ান। কিন্তু এরপরে খেলা ধরে নেন কে এল রাহুল এবং শ্রেয়াস আইয়ার। দুজনে মিলে উনষাট রানের জুটি বেঁধে ভারতকে ম্যাচে ফিরিয়ে আনেন।কে এল রাহুল পয়ত্রিশ বলে বায়ান্ন রান করে আল আমিনের বলে আউট হয়ে গেলেও শ্রেয়াস আইয়ার মারমুখী ব্যাটিং চালিয়ে যান। তিনি যখন তেত্রিশ বলে বাষট্টি রান করে সৌম্য সরকারের বলে আউট হন, তখন দল নিরাপদ জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে। শেষ দিকে মনীষ পান্ডে মাত্র তেরো বলে বাইশ রান করে ভারতকে একশো চুয়াত্তর রানে পৌঁছে দেন।
একশো পঁচাত্তর রানের লক্ষমাত্রা নিয়ে খেলতে নেমে শুরুতেই লিটন দাস এবং সৌম্য সরকারের উইকেট হারায় বাংলাদেশ। দুজনকেই প্যাভিলিয়নের রাস্তা দেখান দীপক চাহার। কিন্তু মহম্মদ নইম এবং মহম্মদ মিঠুনের লড়াইয়ে বাংলাদেশ ম্যাচে ফিরে আসে। যখন মনে হচ্ছে, অঘটন ঘটতে পারে, ঠিক তখনই আবার আঘাত হানেন দীপক। তুলে নেন মহম্মদ মিঠুনকে। এরপর আসরে নামেন শিভম দূবে। পরপর তুলে নেন মুশফিকুর রহিম, সেট হওয়া মহম্মদ নইম এবং আফিফ হোসেনকে। ছয় উইকেট পরার পরেও বাংলাদেশ লড়াই থেকে পুরোপুরি হারিয়ে যায়নি। কারণ তখনও ক্রিজে ছিলেন অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ। কিন্তু সপ্তদশ ওভারে তাঁকে বোল্ড করে বাংলাদেশের ম্যাচে ফেরার রাস্তা পুরোপুরি বন্ধ করে দেন যুজবেন্দ্র চাহাল। এরপর ফের আসেন দীপক চাহার। হ্যাটট্রিক করে বাংলাদেশের ইনিংসের পরিসমাপ্তি ঘটিয়ে দেন। সাথে টিটোয়েন্টিতে সেরা বোলিং স্পেলের বিশ্বরেকর্ডও গড়ে ফেললেন। ম্যাচ শেষে তাঁর স্পেল দাঁড়ায় এরকম, ৩.২-০-৭-৬।

বাংলাদেশ - ১৪৪ (১৯.২ ওভার)
দুর্দান্ত জয় ভারতের। প্রথম টিটোয়েন্টিতে হেরেও শেষ দুটি ম্যাচে জিতে ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টিটোয়েন্টি সিরিজ জিতে নিল ভারত।
প্রথম টিটোয়েন্টির মতো এদিনও বাংলাদেশ টসে জিতে ভারতকে ব্যাট করতে পাঠায়। এবং ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই অধিনায়ক রোহিত শর্মার উইকেট হারায় ভারত। মাত্র দুই রান করে শফিউল ইসলামের বলে বোল্ড হয়ে ফিরে যান তিনি। কিছুক্ষণ বাদে মাত্র উনিশ রান করে সেই শফিউলের বলেই মাহমুদুল্লাহের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান অন্য ওপেনার শিখর ধাওয়ান। কিন্তু এরপরে খেলা ধরে নেন কে এল রাহুল এবং শ্রেয়াস আইয়ার। দুজনে মিলে উনষাট রানের জুটি বেঁধে ভারতকে ম্যাচে ফিরিয়ে আনেন।কে এল রাহুল পয়ত্রিশ বলে বায়ান্ন রান করে আল আমিনের বলে আউট হয়ে গেলেও শ্রেয়াস আইয়ার মারমুখী ব্যাটিং চালিয়ে যান। তিনি যখন তেত্রিশ বলে বাষট্টি রান করে সৌম্য সরকারের বলে আউট হন, তখন দল নিরাপদ জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে। শেষ দিকে মনীষ পান্ডে মাত্র তেরো বলে বাইশ রান করে ভারতকে একশো চুয়াত্তর রানে পৌঁছে দেন।
একশো পঁচাত্তর রানের লক্ষমাত্রা নিয়ে খেলতে নেমে শুরুতেই লিটন দাস এবং সৌম্য সরকারের উইকেট হারায় বাংলাদেশ। দুজনকেই প্যাভিলিয়নের রাস্তা দেখান দীপক চাহার। কিন্তু মহম্মদ নইম এবং মহম্মদ মিঠুনের লড়াইয়ে বাংলাদেশ ম্যাচে ফিরে আসে। যখন মনে হচ্ছে, অঘটন ঘটতে পারে, ঠিক তখনই আবার আঘাত হানেন দীপক। তুলে নেন মহম্মদ মিঠুনকে। এরপর আসরে নামেন শিভম দূবে। পরপর তুলে নেন মুশফিকুর রহিম, সেট হওয়া মহম্মদ নইম এবং আফিফ হোসেনকে। ছয় উইকেট পরার পরেও বাংলাদেশ লড়াই থেকে পুরোপুরি হারিয়ে যায়নি। কারণ তখনও ক্রিজে ছিলেন অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ। কিন্তু সপ্তদশ ওভারে তাঁকে বোল্ড করে বাংলাদেশের ম্যাচে ফেরার রাস্তা পুরোপুরি বন্ধ করে দেন যুজবেন্দ্র চাহাল। এরপর ফের আসেন দীপক চাহার। হ্যাটট্রিক করে বাংলাদেশের ইনিংসের পরিসমাপ্তি ঘটিয়ে দেন। সাথে টিটোয়েন্টিতে সেরা বোলিং স্পেলের বিশ্বরেকর্ডও গড়ে ফেললেন। ম্যাচ শেষে তাঁর স্পেল দাঁড়ায় এরকম, ৩.২-০-৭-৬।

No comments:
Post a Comment