কিছু দিন আগেই যুবভারতীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে বিশ্বকাপের যোগ্যতা নির্ণায়ক পর্বের ভারত - বাংলাদেশ ম্যাচ। যে খেলায় মাঠে উপস্থিত ছিলেন প্রায় বাষট্টি হাজার দর্শক। সারাক্ষণ চিৎকার করে ভারতীয় দলকে সমর্থন যুগিয়ে যান তাঁরা। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন টিফোর মাধ্যমে ভারতীয় দলকে উৎসাহও প্রদান করেন তাঁরা।
কলকাতার দর্শকদের এই ব্যবহারে রীতিমতো মুগ্ধ ভারতীয় দলের কোচ ইগর স্টিমাচ ও অধিনায়ক সুনীল ছেত্রী। সুনীল তো বলেই দিলেন যে ভারতীয় ফুটবল দলের সমর্থনে এত মানুষকে একসঙ্গে গলা ফাটাতে তিনি আগে কখনও দেখেননি। এইরকম দর্শক সমর্থন থাকলে ভালো খেলার তাগিদ অনেক বেড়ে যায়। সঙ্গে সুনীল এও বলেন যে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জয় পেলে সেটাই হত এই বিপুলসংখ্যক দর্শকদের শ্রেষ্ঠ উপহার প্রদান।
এখানেই শেষ নয়। চমকটা লুকিয়ে আছে এর পরেই। বাংলাদেশ ম্যাচের পরে ভারতীয় দল কাতারের বিরুদ্ধে হোম ম্যাচও কলকাতায় খেলতে চায়। অন্তত ভারতীয় দলের কোচ স্টিমাচ এবং অধিনায়ক সুনীলের তাই ইচ্ছা। স্টিমাচ তো এআইএফএফকে ইতিমধ্যে অনুরোধও করেছেন বিশ্বকাপ কোয়ালিফায়ারের রাউন্ড টুতে কাতারের বিরুদ্ধে হোম ম্যাচ যুবভারতীতে দেওয়ার জন্য। যাতে গ্ৰুপের সবচেয়ে কঠিন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক সমর্থকের বিরুদ্ধে তাঁরা মাঠে নামতে পারেন। এখন এআইএফএফ কি সিদ্ধান্ত নেয়, সেটাই দেখার।
তবে সব কিছু ঠিকমতো চললে অতি শীঘ্রই আবার আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচের সাক্ষী হতে চলেছে কলকাতা, তা নিশ্চিত করেই বলা যায়।
কলকাতার দর্শকদের এই ব্যবহারে রীতিমতো মুগ্ধ ভারতীয় দলের কোচ ইগর স্টিমাচ ও অধিনায়ক সুনীল ছেত্রী। সুনীল তো বলেই দিলেন যে ভারতীয় ফুটবল দলের সমর্থনে এত মানুষকে একসঙ্গে গলা ফাটাতে তিনি আগে কখনও দেখেননি। এইরকম দর্শক সমর্থন থাকলে ভালো খেলার তাগিদ অনেক বেড়ে যায়। সঙ্গে সুনীল এও বলেন যে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জয় পেলে সেটাই হত এই বিপুলসংখ্যক দর্শকদের শ্রেষ্ঠ উপহার প্রদান।
এখানেই শেষ নয়। চমকটা লুকিয়ে আছে এর পরেই। বাংলাদেশ ম্যাচের পরে ভারতীয় দল কাতারের বিরুদ্ধে হোম ম্যাচও কলকাতায় খেলতে চায়। অন্তত ভারতীয় দলের কোচ স্টিমাচ এবং অধিনায়ক সুনীলের তাই ইচ্ছা। স্টিমাচ তো এআইএফএফকে ইতিমধ্যে অনুরোধও করেছেন বিশ্বকাপ কোয়ালিফায়ারের রাউন্ড টুতে কাতারের বিরুদ্ধে হোম ম্যাচ যুবভারতীতে দেওয়ার জন্য। যাতে গ্ৰুপের সবচেয়ে কঠিন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক সমর্থকের বিরুদ্ধে তাঁরা মাঠে নামতে পারেন। এখন এআইএফএফ কি সিদ্ধান্ত নেয়, সেটাই দেখার।
তবে সব কিছু ঠিকমতো চললে অতি শীঘ্রই আবার আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচের সাক্ষী হতে চলেছে কলকাতা, তা নিশ্চিত করেই বলা যায়।
No comments:
Post a Comment