মোহনবাগান - ৪
সাদার্ন সমিতি - ০
কলকাতা লীগ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। তাই হয়তো চাপমুক্ত হয়ে খেলছেন মোহনবাগানের খেলোয়াড়রা। আর তারই প্রতিফলন দেখা গেল এদিনের খেলায়। সাদার্নের বিরুদ্ধে বড় ব্যবধানে জয় পেল মোহনবাগান। এবং চারটি গোলই এল ভারতীয়দের পা থেকে।
বর্ষণস্নাত কর্দমাক্ত মোহনবাগান মাঠে এদিন বারবার বল আটকে যাচ্ছিল। কিন্তু তা স্বত্ত্বেও সবুজ মেরুন ফুটবলাররা নিজেদের মধ্যে প্রচুর পাস খেলছিলেন। ফলে সাদার্নের রক্ষণ ভাঙতে কোনো সমস্যা হয়নি। মাত্র সাত মিনিটেই গোল পেয়ে যায় মোহনবাগান। এই মরসুমে নিজের দুরন্ত গোল স্কোরিং ফর্ম অব্যাহত রেখে সুযোগ পেয়েই বল জালে জড়িয়ে দেন ভিপি সুহের। এরপর প্রথমার্ধে বেশ কিছু আক্রমণ তুলে আনলেও গোলের দরজা খোলেনি। বিরতিতে ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল মোহনবাগান।
দ্বিতীয়ার্ধে আরও আক্রমণাত্মক হয় মোহনবাগান। একেবারে শুরুতেই চামোরোর হেড অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। কিছুক্ষণ পরেই নাওরেমের একটি শট প্রতিহত করেন সাদার্ন গোলরক্ষক ঈশান দেবনাথ। এরপর একষট্টি মিনিটে ব্রিটোর একটি জোরালো শট বারে লাগে। এভাবে মুহর্মুহ আক্রমণের দরুণ গোলের ব্যবধান বাড়তে দেরী হয়নি। চৌষট্টি মিনিটের মাথায় একটি লং বল সুহেরের কাছে উড়ে এলে তা নিজের নিয়ন্ত্রণে এনে ঠান্ডা মাথায় ঈশানকে পরাস্ত করে ম্যাচে নিজের এবং দলের দ্বিতীয় গোলটি করেন সুহের। এরপর আটাত্তর মিনিটে আবার গোল! মোহনবাগানের পেনাল্টি বক্সের কাছাকাছি ফ্রিকিক পায় সাদার্ন। কিন্তু কাউন্টার অ্যাটাকে অনেকখানি জায়গা কভার করে উঠে এসে ব্রিটোকে লক্ষ্য করে বল বাড়ান সবুজ মেরুনের নবাগত বিদেশি খেলোয়াড় জুলিয়েন কলিনাস। এবং সেই বল কৃতজ্ঞচিত্তে গোলে পাঠিয়ে মোহনবাগানকে তিন গোলের ব্যবধানে এগিয়ে দেন ব্রিটো। এরপর খেলার একেবারে শেষ লগ্নে বেইতিয়া মাঝমাঠ থেকে বল বাড়ালে তা থেকে ব্রিটো নিজের দ্বিতীয় গোল করে দলের ৪-০ গোলে জয় সুনিশ্চিত করেন।
এই জয়ের ফলে মোহনবাগানের পয়েন্ট দাঁড়ালো দশ ম্যাচে এগারো।
ছবি সৌজন্যে:- শ্রীজিতা দেব।
সাদার্ন সমিতি - ০
কলকাতা লীগ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। তাই হয়তো চাপমুক্ত হয়ে খেলছেন মোহনবাগানের খেলোয়াড়রা। আর তারই প্রতিফলন দেখা গেল এদিনের খেলায়। সাদার্নের বিরুদ্ধে বড় ব্যবধানে জয় পেল মোহনবাগান। এবং চারটি গোলই এল ভারতীয়দের পা থেকে।
বর্ষণস্নাত কর্দমাক্ত মোহনবাগান মাঠে এদিন বারবার বল আটকে যাচ্ছিল। কিন্তু তা স্বত্ত্বেও সবুজ মেরুন ফুটবলাররা নিজেদের মধ্যে প্রচুর পাস খেলছিলেন। ফলে সাদার্নের রক্ষণ ভাঙতে কোনো সমস্যা হয়নি। মাত্র সাত মিনিটেই গোল পেয়ে যায় মোহনবাগান। এই মরসুমে নিজের দুরন্ত গোল স্কোরিং ফর্ম অব্যাহত রেখে সুযোগ পেয়েই বল জালে জড়িয়ে দেন ভিপি সুহের। এরপর প্রথমার্ধে বেশ কিছু আক্রমণ তুলে আনলেও গোলের দরজা খোলেনি। বিরতিতে ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল মোহনবাগান।
দ্বিতীয়ার্ধে আরও আক্রমণাত্মক হয় মোহনবাগান। একেবারে শুরুতেই চামোরোর হেড অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। কিছুক্ষণ পরেই নাওরেমের একটি শট প্রতিহত করেন সাদার্ন গোলরক্ষক ঈশান দেবনাথ। এরপর একষট্টি মিনিটে ব্রিটোর একটি জোরালো শট বারে লাগে। এভাবে মুহর্মুহ আক্রমণের দরুণ গোলের ব্যবধান বাড়তে দেরী হয়নি। চৌষট্টি মিনিটের মাথায় একটি লং বল সুহেরের কাছে উড়ে এলে তা নিজের নিয়ন্ত্রণে এনে ঠান্ডা মাথায় ঈশানকে পরাস্ত করে ম্যাচে নিজের এবং দলের দ্বিতীয় গোলটি করেন সুহের। এরপর আটাত্তর মিনিটে আবার গোল! মোহনবাগানের পেনাল্টি বক্সের কাছাকাছি ফ্রিকিক পায় সাদার্ন। কিন্তু কাউন্টার অ্যাটাকে অনেকখানি জায়গা কভার করে উঠে এসে ব্রিটোকে লক্ষ্য করে বল বাড়ান সবুজ মেরুনের নবাগত বিদেশি খেলোয়াড় জুলিয়েন কলিনাস। এবং সেই বল কৃতজ্ঞচিত্তে গোলে পাঠিয়ে মোহনবাগানকে তিন গোলের ব্যবধানে এগিয়ে দেন ব্রিটো। এরপর খেলার একেবারে শেষ লগ্নে বেইতিয়া মাঝমাঠ থেকে বল বাড়ালে তা থেকে ব্রিটো নিজের দ্বিতীয় গোল করে দলের ৪-০ গোলে জয় সুনিশ্চিত করেন।
এই জয়ের ফলে মোহনবাগানের পয়েন্ট দাঁড়ালো দশ ম্যাচে এগারো।
ছবি সৌজন্যে:- শ্রীজিতা দেব।
No comments:
Post a Comment