মহমেডান - ২
পিয়ারলেস - ০
দুরন্ত ছন্দে মহমেডান স্পোর্টিং!
কলকাতা লীগের শুরুটা সেরকম ভালো হয়নি সাদা কালো শিবিরের। কিন্তু দীপেন্দু বিশ্বাস কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ক্রমশ বদলেছে পরিস্থিতি। একের পর এক ম্যাচে জয় তুলে নিয়েছে মহমেডান।
কলকাতা লীগ জেতার দৌড়ে টিকে থাকতে গেলে এদিন লীগ শীর্ষে থাকা পিয়ারলেসকে হারাতেই হোতো সাদা কালো ব্রিগেডকে। সেই লক্ষ্যে শুরু থেকেই আক্রমণ করার চেষ্টা করে তারা। যদিও খেলার শুরুর দিকে প্রাধান্য ছিল পিয়ারলেসের, কিন্তু যত খেলা গড়ায়, মহমেডান বেশ কিছু ভালো আক্রমণ তুলে আনে। কিন্তু তাও গোল হয়নি। অপরদিকে পিয়ারলেসও কিছু ভালো সুযোগ পায়। অবশ্য তারাও গোল পায়নি। ম্যাচের প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্য অবস্থায়।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে অ্যান্টনি উলফকে বক্সের মধ্যে ফাউল করা হলে পেনাল্টি পায় পিয়ারলেস। কিন্তু এই গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে অগ্ৰগমণ করার এই সুবর্ণ সুযোগ নষ্ট করেন জিতেন মুর্মু। তিনি বারের উপর দিয়ে উড়িয়ে দেন পেনাল্টি।
এরপর আস্তে আস্তে খেলার রাশ নিজেদের হাতে নিয়ে নেয় মহমেডান। উনষাট মিনিটের মাথায় তীর্থঙ্করের কর্নারে ছাংটের জোরালো শট প্রতিহত করেন জেমস। এর ঠিক অব্যবহিত পরেই গোল! অসাধারণ দুরপাল্লার শটে বল জালে জড়িয়ে দেন করিম ওমোলোজা নুরাইন। এগিয়ে যায় মহমেডান। এরপর উনসত্তর মিনিটে বেশ খানিকটা দৌড়ে তীর্থঙ্করের পাস থেকে ২-০ করেন ছাংটে। তারপর আর ম্যাচে ফিরতে পারেনি পিয়ারলেস। শেষ পর্যন্ত খেলার ফলাফল মহমেডানের পক্ষে ২-০ই থাকে।
এদিন জিতে দশ ম্যাচে উনিশ পয়েন্ট পেয়ে লীগ শীর্ষে চলে গেল মহমেডান। ছাব্বিশ তারিখ তাদের শেষ ম্যাচ ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে। ওই ম্যাচে লাল হলুদের বিপক্ষে জয়লাভ করলে এবং পিয়ারলেস তাদের পরের ম্যাচ রেনবোর বিরুদ্ধে ড্র করলেই কলকাতা লীগে আটত্রিশ বছরের খরা কাটাবে মহমেডান। উল্টো দিকে মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলকে হারানোর পর মহমেডানকে হারিয়ে এক লীগে তিন প্রধানকে হারানোর বিখ্যাত 'ট্রেবেল' করতে ব্যর্থ পিয়ারলেস। এদিন যদিও কার্ড সমস্যায় ছিলেন না আনসুমানা ক্রোমা। যিনি মোহনবাগান এবং ইস্টবেঙ্গল, দুই প্রধানের বিরুদ্ধেই গোল করে পিয়ারলেসের জয়ের ভিত গড়ে দেন।
ছবি সৌজন্যে:- অজয় মজুমদার।
পিয়ারলেস - ০
দুরন্ত ছন্দে মহমেডান স্পোর্টিং!
কলকাতা লীগের শুরুটা সেরকম ভালো হয়নি সাদা কালো শিবিরের। কিন্তু দীপেন্দু বিশ্বাস কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ক্রমশ বদলেছে পরিস্থিতি। একের পর এক ম্যাচে জয় তুলে নিয়েছে মহমেডান।
কলকাতা লীগ জেতার দৌড়ে টিকে থাকতে গেলে এদিন লীগ শীর্ষে থাকা পিয়ারলেসকে হারাতেই হোতো সাদা কালো ব্রিগেডকে। সেই লক্ষ্যে শুরু থেকেই আক্রমণ করার চেষ্টা করে তারা। যদিও খেলার শুরুর দিকে প্রাধান্য ছিল পিয়ারলেসের, কিন্তু যত খেলা গড়ায়, মহমেডান বেশ কিছু ভালো আক্রমণ তুলে আনে। কিন্তু তাও গোল হয়নি। অপরদিকে পিয়ারলেসও কিছু ভালো সুযোগ পায়। অবশ্য তারাও গোল পায়নি। ম্যাচের প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্য অবস্থায়।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে অ্যান্টনি উলফকে বক্সের মধ্যে ফাউল করা হলে পেনাল্টি পায় পিয়ারলেস। কিন্তু এই গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে অগ্ৰগমণ করার এই সুবর্ণ সুযোগ নষ্ট করেন জিতেন মুর্মু। তিনি বারের উপর দিয়ে উড়িয়ে দেন পেনাল্টি।
এরপর আস্তে আস্তে খেলার রাশ নিজেদের হাতে নিয়ে নেয় মহমেডান। উনষাট মিনিটের মাথায় তীর্থঙ্করের কর্নারে ছাংটের জোরালো শট প্রতিহত করেন জেমস। এর ঠিক অব্যবহিত পরেই গোল! অসাধারণ দুরপাল্লার শটে বল জালে জড়িয়ে দেন করিম ওমোলোজা নুরাইন। এগিয়ে যায় মহমেডান। এরপর উনসত্তর মিনিটে বেশ খানিকটা দৌড়ে তীর্থঙ্করের পাস থেকে ২-০ করেন ছাংটে। তারপর আর ম্যাচে ফিরতে পারেনি পিয়ারলেস। শেষ পর্যন্ত খেলার ফলাফল মহমেডানের পক্ষে ২-০ই থাকে।
এদিন জিতে দশ ম্যাচে উনিশ পয়েন্ট পেয়ে লীগ শীর্ষে চলে গেল মহমেডান। ছাব্বিশ তারিখ তাদের শেষ ম্যাচ ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে। ওই ম্যাচে লাল হলুদের বিপক্ষে জয়লাভ করলে এবং পিয়ারলেস তাদের পরের ম্যাচ রেনবোর বিরুদ্ধে ড্র করলেই কলকাতা লীগে আটত্রিশ বছরের খরা কাটাবে মহমেডান। উল্টো দিকে মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলকে হারানোর পর মহমেডানকে হারিয়ে এক লীগে তিন প্রধানকে হারানোর বিখ্যাত 'ট্রেবেল' করতে ব্যর্থ পিয়ারলেস। এদিন যদিও কার্ড সমস্যায় ছিলেন না আনসুমানা ক্রোমা। যিনি মোহনবাগান এবং ইস্টবেঙ্গল, দুই প্রধানের বিরুদ্ধেই গোল করে পিয়ারলেসের জয়ের ভিত গড়ে দেন।
ছবি সৌজন্যে:- অজয় মজুমদার।
No comments:
Post a Comment