সত্যি, এবারের কলকাতা লীগে বিস্ময়ের শেষ নেই।
প্রথমত, বহুদিন পর এবারের লীগে ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান দুই দলই হেরে অভিযান শুরু করেছে। মহমেডান যদিও ড্র করেছে তাদের প্রথম ম্যাচ
তার ওপর গতকাল দুই প্রধান, অর্থাৎ ইস্টবেঙ্গল বা মোহনবাগানের কোনও খেলা ছিল না। কিন্তু তাও কলকাতা লীগে অনেক উত্থান পতন হল। সৌজন্যে মহমেডান, কাস্টমস ও সাদার্ন সমিতি।
এবং সেইসঙ্গে এটাও দূরবীন দিয়ে দেখতে হবে, যে শেষ কবে কলকাতা লীগ এত প্রতিদ্বন্দিতাপূর্ণ হয়েছে। এইমুহুর্তে চার চারটি দল একই পয়েন্টে অবস্থান করছে লীগ টেবিলে। শীর্ষে রয়েছে পিয়ারলেস। সাতটি ম্যাচে চৌদ্দ পয়েন্ট নিয়ে। এরপর ভবানীপুর, ইস্টবেঙ্গল, মহমেডান ও জর্জ টেলিগ্রাফ, চারটি দলের পয়েন্ট তেরো। এদের মধ্যে একমাত্র মহমেডান আটটি ম্যাচ খেলেছে। বাকি তিন দল অর্থাৎ ভবানীপুর, ইস্টবেঙ্গল ও জর্জ টেলিগ্রাফ খেলেছে সাতটি করে ম্যাচ। মোহনবাগান এদের থেকে দুই পয়েন্ট পিছনে, সাতটি ম্যাচ খেলে।
অর্থাৎ, এখন যা পরিস্থিতি তাতে প্রথম ছয় দলের মধ্যে যে কেউ জিততে পারে কলকাতা লীগ।
এবং এই উত্তেজনাপূর্ণ প্রতিদ্বন্দিতার ফলে যে বাংলার ফুটবল উপকৃতই হবে তা বলা যায়। যদিও মাঠ এবং অন্যান্য পরিকাঠামোর সার্বিক উন্নতি প্রয়োজন কলকাতা লীগে। প্রয়োজন আরও উন্নত মানের রেফারিংয়েরও।
এদিন মহমেডান তুল্য মুল্য লড়াইয়ের পর বিএসএস কে হারাল ১-০ গোলে খেলার একেবারে শেষলগ্নে করা আর্থার কোয়াসির একমাত্র গোলে। অপরদিকে সাদার্ন সমিতির বিরুদ্ধে গোলশূন্য ড্র করে জর্জ টেলিগ্রাফ। তবে সব চেয়ে উত্তেজনাপূর্ণ হল পিয়ারলেস-কাস্টমস খেলা। স্ট্যানলির করা জোড়া গোলে একসময় ২-০ গোলে এগিয়ে থাকলেও পিয়ারলেস শেষমুহুর্ত পর্যন্ত লড়াই করে ম্যাচে সমতা ফিরিয়ে আনে। পিয়ারলেসের পক্ষে দুটি গোলই করেন আনসুমানা ক্রোমা।যার মধ্যে দ্বিতীয় গোলটি খেলার অন্তিম লগ্নে পেনাল্টি থেকে। পিয়ারলেস এদিন ড্র করাতে যে বাকি দলগুলো, বিশেষত ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানের যে সুবিধাই হল, তা নির্দ্বিধায় বলে দেওয়া যায়।
আজ মোহনবাগানের মুখোমুখি রেইনবো এসি।

প্রথমত, বহুদিন পর এবারের লীগে ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান দুই দলই হেরে অভিযান শুরু করেছে। মহমেডান যদিও ড্র করেছে তাদের প্রথম ম্যাচ
তার ওপর গতকাল দুই প্রধান, অর্থাৎ ইস্টবেঙ্গল বা মোহনবাগানের কোনও খেলা ছিল না। কিন্তু তাও কলকাতা লীগে অনেক উত্থান পতন হল। সৌজন্যে মহমেডান, কাস্টমস ও সাদার্ন সমিতি।
এবং সেইসঙ্গে এটাও দূরবীন দিয়ে দেখতে হবে, যে শেষ কবে কলকাতা লীগ এত প্রতিদ্বন্দিতাপূর্ণ হয়েছে। এইমুহুর্তে চার চারটি দল একই পয়েন্টে অবস্থান করছে লীগ টেবিলে। শীর্ষে রয়েছে পিয়ারলেস। সাতটি ম্যাচে চৌদ্দ পয়েন্ট নিয়ে। এরপর ভবানীপুর, ইস্টবেঙ্গল, মহমেডান ও জর্জ টেলিগ্রাফ, চারটি দলের পয়েন্ট তেরো। এদের মধ্যে একমাত্র মহমেডান আটটি ম্যাচ খেলেছে। বাকি তিন দল অর্থাৎ ভবানীপুর, ইস্টবেঙ্গল ও জর্জ টেলিগ্রাফ খেলেছে সাতটি করে ম্যাচ। মোহনবাগান এদের থেকে দুই পয়েন্ট পিছনে, সাতটি ম্যাচ খেলে।
অর্থাৎ, এখন যা পরিস্থিতি তাতে প্রথম ছয় দলের মধ্যে যে কেউ জিততে পারে কলকাতা লীগ।
এবং এই উত্তেজনাপূর্ণ প্রতিদ্বন্দিতার ফলে যে বাংলার ফুটবল উপকৃতই হবে তা বলা যায়। যদিও মাঠ এবং অন্যান্য পরিকাঠামোর সার্বিক উন্নতি প্রয়োজন কলকাতা লীগে। প্রয়োজন আরও উন্নত মানের রেফারিংয়েরও।
এদিন মহমেডান তুল্য মুল্য লড়াইয়ের পর বিএসএস কে হারাল ১-০ গোলে খেলার একেবারে শেষলগ্নে করা আর্থার কোয়াসির একমাত্র গোলে। অপরদিকে সাদার্ন সমিতির বিরুদ্ধে গোলশূন্য ড্র করে জর্জ টেলিগ্রাফ। তবে সব চেয়ে উত্তেজনাপূর্ণ হল পিয়ারলেস-কাস্টমস খেলা। স্ট্যানলির করা জোড়া গোলে একসময় ২-০ গোলে এগিয়ে থাকলেও পিয়ারলেস শেষমুহুর্ত পর্যন্ত লড়াই করে ম্যাচে সমতা ফিরিয়ে আনে। পিয়ারলেসের পক্ষে দুটি গোলই করেন আনসুমানা ক্রোমা।যার মধ্যে দ্বিতীয় গোলটি খেলার অন্তিম লগ্নে পেনাল্টি থেকে। পিয়ারলেস এদিন ড্র করাতে যে বাকি দলগুলো, বিশেষত ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানের যে সুবিধাই হল, তা নির্দ্বিধায় বলে দেওয়া যায়।
আজ মোহনবাগানের মুখোমুখি রেইনবো এসি।

No comments:
Post a Comment