ইস্টবেঙ্গল - ৪
কালিঘাট মিলন সঙ্ঘ - ২
ফের জয়ের সরণিতে প্রত্যাবর্তন লাল হলুদের। শেষ ম্যাচে পিয়ারলেসের কাছে হারার পর অনেক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল লাল হলুদের স্প্যানিশ কোচ আলেহান্দ্রোকে। কয়েকজন প্রাক্তন খেলোয়াড় এবং ময়দানি বিশেষজ্ঞ তো ইস্টবেঙ্গলের কোচ হিসাবে তাঁর যোগ্যতা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছিলেন। কিন্তু অহেতুক সমালোচনাকে পাত্তা না দিয়ে নিজের কাজটা নীরবে করতেই ভালোবাসেন আলেহান্দ্রো। এবং রোজকার মতন এদিন ও জারি রাখলেন পরীক্ষা নিরীক্ষা। আর কাশিমের বিকল্প খুঁজে পাওয়ার লক্ষ্যে এদিন ও ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যবহার করলেন টোনডম্বা ও ক্রেসপিকে।
হুয়ান, কোলাডো ও বিদ্যাসাগর সিংহের সৌজন্যে এদিন খেলার শুরু থেকেই আক্রমণের ঝড় তোলে ইস্টবেঙ্গল। সাথে বারবার উইং দিয়ে উঠে আসছিলেন পিন্টু মাহাতা ও সামাদ আলি মল্লিক। কিন্তু মুহর্মুহ আক্রমণ চালিয়েও গোলের সন্ধান পাচ্ছিল না ইস্টবেঙ্গল। অপরদিকে একপ্রকার খেলার গতির বিরুদ্ধে ই এগিয়ে যায় কালিঘাট। সাইত্রিশ মিনিটের মাথায় তুহিন শিকদার বক্সের বাইরে থেকে শট নেন এবং লাল হলুদের গোলরক্ষক রালতেকে অবাক করে তা গোলে ঢুকে যায়। এর চার মিনিট পরে ই অবশ্য ইস্টবেঙ্গল সমতায় ফেরে। হুয়ানের কর্নার বক্সে উড়ে আসলে তা প্রতিহত করেন কালিঘাটের গোলরক্ষক সোমনাথ। ফিরতি বলে জোরালো শটে গোল করেন বিদ্যাসাগর সিংহ।
এরপর দ্বিতীয়ার্ধে প্রতিপক্ষকে আর ও চেপে ধরে ইস্টবেঙ্গল। ঊনষাট মিনিটের মাথায় পিন্টু মাহাতার শট ল্যাসিনের গায়ে লেগে গোলে ঢুকে যায়। এগিয়ে যায় ইস্টবেঙ্গল। চৌষট্টি মিনিটে আবার গোল! এবার কোলাডো। বক্সের মধ্যে বিদ্যাসাগর সুবিধাজনক জায়গায় বল বাড়ালে তা পত্রপাঠ জালে পাঠিয়ে দেন তিনি। এরপর অভিষেক আম্বেকারকে অকারণে ফাউল করে লাল কার্ড দেখে বেরিয়ে যান কালিঘাটের আলেকজান্ডার। বিপক্ষকে দশজনে পেয়ে আরও বেশি করে আক্রমণের রাস্তায় হাঁটেন লাল হলুদের খেলোয়াড়রা। কিন্তু আবার ও খেলার গতির বিরুদ্ধে প্রতি আক্রমণে কালিঘাটের হয়ে গোল করে ব্যবধান কমান রাহুল পাসোয়ান। শেষ পর্যন্ত একাশি মিনিটে লং বল ধরে নিজের দ্বিতীয় গোল করে দলের জয় সুনিশ্চিত করেন কোলাডো।
এই জয়ের ফলে ইস্টবেঙ্গলের পয়েন্ট দাঁড়ালো সাত ম্যাচে তেরো।
কালিঘাট মিলন সঙ্ঘ - ২
ফের জয়ের সরণিতে প্রত্যাবর্তন লাল হলুদের। শেষ ম্যাচে পিয়ারলেসের কাছে হারার পর অনেক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল লাল হলুদের স্প্যানিশ কোচ আলেহান্দ্রোকে। কয়েকজন প্রাক্তন খেলোয়াড় এবং ময়দানি বিশেষজ্ঞ তো ইস্টবেঙ্গলের কোচ হিসাবে তাঁর যোগ্যতা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছিলেন। কিন্তু অহেতুক সমালোচনাকে পাত্তা না দিয়ে নিজের কাজটা নীরবে করতেই ভালোবাসেন আলেহান্দ্রো। এবং রোজকার মতন এদিন ও জারি রাখলেন পরীক্ষা নিরীক্ষা। আর কাশিমের বিকল্প খুঁজে পাওয়ার লক্ষ্যে এদিন ও ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যবহার করলেন টোনডম্বা ও ক্রেসপিকে।
হুয়ান, কোলাডো ও বিদ্যাসাগর সিংহের সৌজন্যে এদিন খেলার শুরু থেকেই আক্রমণের ঝড় তোলে ইস্টবেঙ্গল। সাথে বারবার উইং দিয়ে উঠে আসছিলেন পিন্টু মাহাতা ও সামাদ আলি মল্লিক। কিন্তু মুহর্মুহ আক্রমণ চালিয়েও গোলের সন্ধান পাচ্ছিল না ইস্টবেঙ্গল। অপরদিকে একপ্রকার খেলার গতির বিরুদ্ধে ই এগিয়ে যায় কালিঘাট। সাইত্রিশ মিনিটের মাথায় তুহিন শিকদার বক্সের বাইরে থেকে শট নেন এবং লাল হলুদের গোলরক্ষক রালতেকে অবাক করে তা গোলে ঢুকে যায়। এর চার মিনিট পরে ই অবশ্য ইস্টবেঙ্গল সমতায় ফেরে। হুয়ানের কর্নার বক্সে উড়ে আসলে তা প্রতিহত করেন কালিঘাটের গোলরক্ষক সোমনাথ। ফিরতি বলে জোরালো শটে গোল করেন বিদ্যাসাগর সিংহ।
এরপর দ্বিতীয়ার্ধে প্রতিপক্ষকে আর ও চেপে ধরে ইস্টবেঙ্গল। ঊনষাট মিনিটের মাথায় পিন্টু মাহাতার শট ল্যাসিনের গায়ে লেগে গোলে ঢুকে যায়। এগিয়ে যায় ইস্টবেঙ্গল। চৌষট্টি মিনিটে আবার গোল! এবার কোলাডো। বক্সের মধ্যে বিদ্যাসাগর সুবিধাজনক জায়গায় বল বাড়ালে তা পত্রপাঠ জালে পাঠিয়ে দেন তিনি। এরপর অভিষেক আম্বেকারকে অকারণে ফাউল করে লাল কার্ড দেখে বেরিয়ে যান কালিঘাটের আলেকজান্ডার। বিপক্ষকে দশজনে পেয়ে আরও বেশি করে আক্রমণের রাস্তায় হাঁটেন লাল হলুদের খেলোয়াড়রা। কিন্তু আবার ও খেলার গতির বিরুদ্ধে প্রতি আক্রমণে কালিঘাটের হয়ে গোল করে ব্যবধান কমান রাহুল পাসোয়ান। শেষ পর্যন্ত একাশি মিনিটে লং বল ধরে নিজের দ্বিতীয় গোল করে দলের জয় সুনিশ্চিত করেন কোলাডো।
এই জয়ের ফলে ইস্টবেঙ্গলের পয়েন্ট দাঁড়ালো সাত ম্যাচে তেরো।
No comments:
Post a Comment