ইস্টবেঙ্গল - ২
সাদার্ন সমিতি - ১
শিক্ষক দিবসে গুরু আলেহান্দ্রোকে জয় উপহার দিলেন তাঁর ছাত্ররা। সেই সঙ্গে ডার্বিতে ড্রয়ের পর পুনরায় জয়ের সরণিতে ফিরল ইস্টবেঙ্গল। দুই অর্ধে একটি করে গোল করলেন বিদ্যাসাগর সিংহ ও হাইমে স্যান্টোস কোলাডো। সাদার্নের পক্ষে ব্যবধান কমান অর্জুন টুডু। এই জয়ের ফলে পাঁচ ম্যাচে দশ পয়েন্ট পেল লাল হলুদ ব্রিগেড।
আগের দিন মোহনবাগানের বিরুদ্ধে আলেহান্দ্রো চেয়েছিলেন তাঁর দলের রক্ষণভাগের শক্তি যাচাই করে নিতে। কারণ যে দলের আক্রমণ শক্তিশালী, একমাত্র সেই দলের বিপক্ষে খেলা হলেই রক্ষণের প্রকৃত শক্তি আন্দাজ করা সম্ভব। আর এদিন সাদার্নের আল আমনা, যিনি গত বছরও লাল হলুদের অন্যতম কান্ডারী ছিলেন, এবং কালু ওগবাকে নিয়ে গড়া মাঝমাঠের বিরুদ্ধে কাশিম আইদারাকে প্রথম একাদশেই রাখলেন না। এর কারণ দুটো। প্রথমত, দলের বাকি সমস্ত পজিশনে একাধিক বিকল্প তৈরি থাকলেও কাশিমের কোনো বিকল্প সেভাবে তৈরি নেই। এবং এই ইস্টবেঙ্গল দলে কাশিমের ভূমিকাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আই লীগের মতন ম্যারাথন লীগে যেকোন ধরনের পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকা দরকার। হতেই পারে কাশিম কোনো খেলায় চোট পেলেন বা কার্ড দেখলেন। বা এরকমও হতে পারে যে স্ট্র্যাটেজিগত কারণে কাশিমকে মাঠে নামানো গেল না বা খেলা চলাকালীন পরিবর্তন করতে হল। তখন তো হাতে বিকল্প না থাকলে মুশকিল। তাই এদিন আলেহান্দ্রো কখনও লালরিনডিকা, কখনও বা বোরহা, কখনও নাওরেমকে দিয়ে কাশিমের ভূমিকা পালন করালেন। যাতে বিকল্প সেন্ট্রাল ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসাবে প্রয়োজনে কাশিমের পরিবর্তে তাঁদের ব্যবহার করা যায়। বিশেষ করে লালরিনডিকাকে। এবং বলতেই হয়, আজকে অনভ্যস্ত পজিশনে কর্দমাক্ত মাঠে বেশ ভালো খেললেন তিনি।
এদিন লাল হলুদ জার্সিতে অভিষেক হয় হুয়ান মেরা গঞ্জালেজের। দ্বিতীয়ার্ধে কোলাডোর পরিবর্তে কিছুক্ষণের জন্য তাঁকে মাঠে নামান আলেহান্দ্রো। এবং প্রথম দিনে বেশ ভালোই নজর কাঁড়লেন তিনি। রিসিভিং, শুটিং, গতি, পাসিং সবেতেই মুন্সিয়ানার ছাপ। ঠিকমতো মানিয়ে নিতে পারলে হুয়ান যে আই লীগে লাল হলুদের অন্যতম সেরা অস্ত্র হবেন, তা এখনই বলে দেওয়া যায়।
এদিন ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হন সাদার্নের মাহমুদ আল আমনা। দল পরাজিত হলেও, লাল হলুদ সমর্থকদের হৃদয় জিতে নেন তিনি।
সাদার্ন সমিতি - ১
শিক্ষক দিবসে গুরু আলেহান্দ্রোকে জয় উপহার দিলেন তাঁর ছাত্ররা। সেই সঙ্গে ডার্বিতে ড্রয়ের পর পুনরায় জয়ের সরণিতে ফিরল ইস্টবেঙ্গল। দুই অর্ধে একটি করে গোল করলেন বিদ্যাসাগর সিংহ ও হাইমে স্যান্টোস কোলাডো। সাদার্নের পক্ষে ব্যবধান কমান অর্জুন টুডু। এই জয়ের ফলে পাঁচ ম্যাচে দশ পয়েন্ট পেল লাল হলুদ ব্রিগেড।
আগের দিন মোহনবাগানের বিরুদ্ধে আলেহান্দ্রো চেয়েছিলেন তাঁর দলের রক্ষণভাগের শক্তি যাচাই করে নিতে। কারণ যে দলের আক্রমণ শক্তিশালী, একমাত্র সেই দলের বিপক্ষে খেলা হলেই রক্ষণের প্রকৃত শক্তি আন্দাজ করা সম্ভব। আর এদিন সাদার্নের আল আমনা, যিনি গত বছরও লাল হলুদের অন্যতম কান্ডারী ছিলেন, এবং কালু ওগবাকে নিয়ে গড়া মাঝমাঠের বিরুদ্ধে কাশিম আইদারাকে প্রথম একাদশেই রাখলেন না। এর কারণ দুটো। প্রথমত, দলের বাকি সমস্ত পজিশনে একাধিক বিকল্প তৈরি থাকলেও কাশিমের কোনো বিকল্প সেভাবে তৈরি নেই। এবং এই ইস্টবেঙ্গল দলে কাশিমের ভূমিকাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আই লীগের মতন ম্যারাথন লীগে যেকোন ধরনের পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকা দরকার। হতেই পারে কাশিম কোনো খেলায় চোট পেলেন বা কার্ড দেখলেন। বা এরকমও হতে পারে যে স্ট্র্যাটেজিগত কারণে কাশিমকে মাঠে নামানো গেল না বা খেলা চলাকালীন পরিবর্তন করতে হল। তখন তো হাতে বিকল্প না থাকলে মুশকিল। তাই এদিন আলেহান্দ্রো কখনও লালরিনডিকা, কখনও বা বোরহা, কখনও নাওরেমকে দিয়ে কাশিমের ভূমিকা পালন করালেন। যাতে বিকল্প সেন্ট্রাল ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসাবে প্রয়োজনে কাশিমের পরিবর্তে তাঁদের ব্যবহার করা যায়। বিশেষ করে লালরিনডিকাকে। এবং বলতেই হয়, আজকে অনভ্যস্ত পজিশনে কর্দমাক্ত মাঠে বেশ ভালো খেললেন তিনি।
এদিন লাল হলুদ জার্সিতে অভিষেক হয় হুয়ান মেরা গঞ্জালেজের। দ্বিতীয়ার্ধে কোলাডোর পরিবর্তে কিছুক্ষণের জন্য তাঁকে মাঠে নামান আলেহান্দ্রো। এবং প্রথম দিনে বেশ ভালোই নজর কাঁড়লেন তিনি। রিসিভিং, শুটিং, গতি, পাসিং সবেতেই মুন্সিয়ানার ছাপ। ঠিকমতো মানিয়ে নিতে পারলে হুয়ান যে আই লীগে লাল হলুদের অন্যতম সেরা অস্ত্র হবেন, তা এখনই বলে দেওয়া যায়।
এদিন ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হন সাদার্নের মাহমুদ আল আমনা। দল পরাজিত হলেও, লাল হলুদ সমর্থকদের হৃদয় জিতে নেন তিনি।
No comments:
Post a Comment