ইস্টবেঙ্গল - ৬
জামশেদপুর এফসি - ০
বহু দিন পরে ডুরান্ডে অংশগ্রহণ করছে ইস্টবেঙ্গল।
এবং বহু দিন পর নেমে দুটি ম্যাচ খেলে দুটিতেই জয়।
এককথায়, দুর্ধর্ষ লাল হলুদ।
আগের দিন মসৃণ জয় পেলেও গোল পেতে চুরাশি মিনিট অবধি অপেক্ষা করতে হয়েছিল। এদিন কিন্তু শুরু থেকেই গোলের বন্যা বইয়ে দেয় লাল হলুদ দল। আগের দিন আর্মি রেডের বিরুদ্ধে নামা দলের নয় জনকে এদিন প্রথম দলে রাখেননি আলেসান্দ্রো। প্রসঙ্গত, এদিন অভিষেক হয় মার্তির। কিন্তু তাতেও দলের মধ্যে বোঝাপড়ার কোনও অভাব হয়নি। আগের দিন ফ্রিকিক থেকে অসাধারণ গোল করা কোলাডোকে খেলার শুরুতেই বক্সের মধ্যে ফাউল করেন জামশেদপুরের গোলরক্ষক। পেনাল্টি থেকে ১-০ গোলে ইস্টবেঙ্গলকে এগিয়ে দেন কোলাডো নিজেই। এরপর সাত মিনিটের মাথায় তিনি ই ফের গোল করেন।
এরপর সামান্য চোট লাগায় এবং দল দুই গোলে এগিয়ে থাকায় কোলাডোকে তুলে নেন আলেসান্দ্রো। নামান বইথাং হাওকিপকে। কিন্তু তাতেও ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণের গতি ব্যাহত হয়নি। চৌত্রিশ মিনিটে আবার গোল! রানিং বল ধরে জোরালো শটে গোল করেন আগের দিনের 'সুপার সাব' পিন্টু মাহাতা। এরপর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে ইস্টবেঙ্গল। তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হয়ে ওঠে গোল বাড়ানো। চুয়াত্তর মিনিটে ব্র্যান্ডনের পাস থেকে বা পায়ে অসাধারণ গোল করেন বিদ্যাসাগর সিংহ। টুর্নামেন্টে এটি তাঁর দ্বিতীয় গোল। বিরাশি মিনিটে তিনি ই দলের পঞ্চম গোলটি করেন।
দল ৫-০ এগিয়ে। কিন্তু কাজ যে এখনো সম্পূর্ণ হয়নি। বইথাংয়ের গোল পাওয়া যে তখনও বাকি। তাই খেলা শেষ হবার আগের মুহূর্তে পেনাল্টি বক্সে বল পেয়ে বিদ্যাসাগর মাইনাস করেন বইথাংকে। যা থেকে কৃতজ্ঞচিত্তে এবারের ডুরান্ডে তাঁর প্রথম গোলটি করেন করেন বইথাং। লাল হলুদ জার্সিতেও এটিই তাঁর প্রথম গোল।
৬-০ গোলে এদিন জিতে সেমিফাইনালে যাওয়া কার্যত নিশ্চিত করে ফেলল লাল হলুদ। গ্ৰুপে তাদের শেষ খেলা বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে। ওই ম্যাচ ড্র করলেই সেমিফাইনালে ওঠা নিশ্চিত। কিন্তু ইস্টবেঙ্গল কোচ ও ফুটবলাররা চান, সব ম্যাচই জিততে।
ছবি সৌজন্যে:- ইস্টবেঙ্গল- দ্যা রিয়েল পাওয়ার।
জামশেদপুর এফসি - ০
বহু দিন পরে ডুরান্ডে অংশগ্রহণ করছে ইস্টবেঙ্গল।
এবং বহু দিন পর নেমে দুটি ম্যাচ খেলে দুটিতেই জয়।
এককথায়, দুর্ধর্ষ লাল হলুদ।
আগের দিন মসৃণ জয় পেলেও গোল পেতে চুরাশি মিনিট অবধি অপেক্ষা করতে হয়েছিল। এদিন কিন্তু শুরু থেকেই গোলের বন্যা বইয়ে দেয় লাল হলুদ দল। আগের দিন আর্মি রেডের বিরুদ্ধে নামা দলের নয় জনকে এদিন প্রথম দলে রাখেননি আলেসান্দ্রো। প্রসঙ্গত, এদিন অভিষেক হয় মার্তির। কিন্তু তাতেও দলের মধ্যে বোঝাপড়ার কোনও অভাব হয়নি। আগের দিন ফ্রিকিক থেকে অসাধারণ গোল করা কোলাডোকে খেলার শুরুতেই বক্সের মধ্যে ফাউল করেন জামশেদপুরের গোলরক্ষক। পেনাল্টি থেকে ১-০ গোলে ইস্টবেঙ্গলকে এগিয়ে দেন কোলাডো নিজেই। এরপর সাত মিনিটের মাথায় তিনি ই ফের গোল করেন।
এরপর সামান্য চোট লাগায় এবং দল দুই গোলে এগিয়ে থাকায় কোলাডোকে তুলে নেন আলেসান্দ্রো। নামান বইথাং হাওকিপকে। কিন্তু তাতেও ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণের গতি ব্যাহত হয়নি। চৌত্রিশ মিনিটে আবার গোল! রানিং বল ধরে জোরালো শটে গোল করেন আগের দিনের 'সুপার সাব' পিন্টু মাহাতা। এরপর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে ইস্টবেঙ্গল। তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হয়ে ওঠে গোল বাড়ানো। চুয়াত্তর মিনিটে ব্র্যান্ডনের পাস থেকে বা পায়ে অসাধারণ গোল করেন বিদ্যাসাগর সিংহ। টুর্নামেন্টে এটি তাঁর দ্বিতীয় গোল। বিরাশি মিনিটে তিনি ই দলের পঞ্চম গোলটি করেন।
দল ৫-০ এগিয়ে। কিন্তু কাজ যে এখনো সম্পূর্ণ হয়নি। বইথাংয়ের গোল পাওয়া যে তখনও বাকি। তাই খেলা শেষ হবার আগের মুহূর্তে পেনাল্টি বক্সে বল পেয়ে বিদ্যাসাগর মাইনাস করেন বইথাংকে। যা থেকে কৃতজ্ঞচিত্তে এবারের ডুরান্ডে তাঁর প্রথম গোলটি করেন করেন বইথাং। লাল হলুদ জার্সিতেও এটিই তাঁর প্রথম গোল।
৬-০ গোলে এদিন জিতে সেমিফাইনালে যাওয়া কার্যত নিশ্চিত করে ফেলল লাল হলুদ। গ্ৰুপে তাদের শেষ খেলা বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে। ওই ম্যাচ ড্র করলেই সেমিফাইনালে ওঠা নিশ্চিত। কিন্তু ইস্টবেঙ্গল কোচ ও ফুটবলাররা চান, সব ম্যাচই জিততে।
ছবি সৌজন্যে:- ইস্টবেঙ্গল- দ্যা রিয়েল পাওয়ার।
No comments:
Post a Comment