ইস্টবেঙ্গল - ২
আর্মি রেড - ০
ইংরেজিতে একটা কথা আছে 'দ্যা পারফেক্ট স্টার্ট'।
ইস্টবেঙ্গলের ক্ষেত্রে বোধহয় এই প্রবাদটা ভীষণভাবে প্রযোজ্য।
কারণ বহু বাধা বিপত্তি অতিক্রম করা ইস্টবেঙ্গল শততম বর্ষের যাত্রা আরম্ভ করল জয় দিয়েই। যখন মাঠের বাইরে সর্বত্র বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শতবর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে মেতে রয়েছেন বিভিন্ন শহরের লাল হলুদ সমর্থকরা, সেইসময়ে মাঠের ভিতরের পথটাও মসৃণভাবেই চলা শুরু হল লাল হলুদের। শতাব্দীপ্রাচীন ডুরান্ড কাপে গ্ৰুপ 'এ'তে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই জয় পেল ইস্টবেঙ্গল।
মরসুমের প্রথম খেলা। তার ওপর দলে অনেক জুনিয়র ও নতুন খেলোয়াড়। স্বভাবতই একটা জড়তা থাকা স্বাভাবিক। কিন্তু শুরু থেকেই অসাধারণ পাসিং ফুটবল খেলতে শুরু করে লাল হলুদ ব্রিগেড। যে কারণে শুরু থেকেই ম্যাচের রাশ নিজেদের হাতে নিয়ে নেয় তারা। মাঝেমাঝেই আক্রমণ। এবং কোলাডোর অসাধারণ বাঁক খাওয়ানো শট ক্রসপিসে লাগাতে প্রথমার্ধে অল্পের জন্য গোল পাওয়া থেকে বঞ্চিত হয় ইস্টবেঙ্গল।
দ্বিতীয়ার্ধে ইস্টবেঙ্গল কোচ আলেসান্দ্রো একসাথে দুটি পরিবর্তন করেন। অভিজিৎ সরকারের জায়গায় নামান মোহনবাগান থেকে আসা পিন্টু মাহাতাকে। আর রহলুপুইয়ার জায়গায় নামেন কাশিম আইদারা। খেলার মধ্যে আরও জাঁকিয়ে বসে ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু তাও গোল আসছে না। এদিকে সত্তর মিনিট অতিক্রান্ত। উদ্বিগ্ন লাল হলুদ সদস্য ও সমর্থকরা। এইসময় শেষ তাসটি বের করেন আলেসান্দ্রো। স্ট্রাইকার পজিশনে অনভ্যস্ত বইথাং হাওকিপকে তুলে নামান ক্ষিপ্রগতির বিদ্যাসাগর সিংহকে। আর তাতেই ঘুরল ম্যাচের মোড়। গোলমুখি আক্রমণের সময়ে একের বিরুদ্ধে এক পরিস্থিতিতে বিদ্যাসাগরকে ফাউল করে লালকার্ড দেখেন আর্মির গোলরক্ষক মহম্মদ শানোস। ফ্রিকিক পায় ইস্টবেঙ্গল। এবং ফ্রিকিক থেকে অসাধারণ গোল করে লাল হলুদকে এগিয়ে দেন হাইমে স্যান্টোস কোলাডো। লাল হলুদ শিবিরে নেমে আসে স্বস্তি। সেই কোলাডো, যিনি কিনা দলের প্রয়োজনে আক্রমণভাগের যে কোনো পজিশনে খেলতে পারেন, এবং খেলে চলেছেন। এরপর খেলার অন্তিম লগ্নে লাল হলুদের পক্ষে দ্বিতীয় গোল করেন বিদ্যাসাগর।
লাল হলুদের পরবর্তী প্রতিপক্ষ জামশেদপুর এফসি। ৬ই অগস্ট তাদের বিরুদ্ধে খেলবে ইস্টবেঙ্গল।

আর্মি রেড - ০
ইংরেজিতে একটা কথা আছে 'দ্যা পারফেক্ট স্টার্ট'।
ইস্টবেঙ্গলের ক্ষেত্রে বোধহয় এই প্রবাদটা ভীষণভাবে প্রযোজ্য।
কারণ বহু বাধা বিপত্তি অতিক্রম করা ইস্টবেঙ্গল শততম বর্ষের যাত্রা আরম্ভ করল জয় দিয়েই। যখন মাঠের বাইরে সর্বত্র বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শতবর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে মেতে রয়েছেন বিভিন্ন শহরের লাল হলুদ সমর্থকরা, সেইসময়ে মাঠের ভিতরের পথটাও মসৃণভাবেই চলা শুরু হল লাল হলুদের। শতাব্দীপ্রাচীন ডুরান্ড কাপে গ্ৰুপ 'এ'তে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই জয় পেল ইস্টবেঙ্গল।
মরসুমের প্রথম খেলা। তার ওপর দলে অনেক জুনিয়র ও নতুন খেলোয়াড়। স্বভাবতই একটা জড়তা থাকা স্বাভাবিক। কিন্তু শুরু থেকেই অসাধারণ পাসিং ফুটবল খেলতে শুরু করে লাল হলুদ ব্রিগেড। যে কারণে শুরু থেকেই ম্যাচের রাশ নিজেদের হাতে নিয়ে নেয় তারা। মাঝেমাঝেই আক্রমণ। এবং কোলাডোর অসাধারণ বাঁক খাওয়ানো শট ক্রসপিসে লাগাতে প্রথমার্ধে অল্পের জন্য গোল পাওয়া থেকে বঞ্চিত হয় ইস্টবেঙ্গল।
দ্বিতীয়ার্ধে ইস্টবেঙ্গল কোচ আলেসান্দ্রো একসাথে দুটি পরিবর্তন করেন। অভিজিৎ সরকারের জায়গায় নামান মোহনবাগান থেকে আসা পিন্টু মাহাতাকে। আর রহলুপুইয়ার জায়গায় নামেন কাশিম আইদারা। খেলার মধ্যে আরও জাঁকিয়ে বসে ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু তাও গোল আসছে না। এদিকে সত্তর মিনিট অতিক্রান্ত। উদ্বিগ্ন লাল হলুদ সদস্য ও সমর্থকরা। এইসময় শেষ তাসটি বের করেন আলেসান্দ্রো। স্ট্রাইকার পজিশনে অনভ্যস্ত বইথাং হাওকিপকে তুলে নামান ক্ষিপ্রগতির বিদ্যাসাগর সিংহকে। আর তাতেই ঘুরল ম্যাচের মোড়। গোলমুখি আক্রমণের সময়ে একের বিরুদ্ধে এক পরিস্থিতিতে বিদ্যাসাগরকে ফাউল করে লালকার্ড দেখেন আর্মির গোলরক্ষক মহম্মদ শানোস। ফ্রিকিক পায় ইস্টবেঙ্গল। এবং ফ্রিকিক থেকে অসাধারণ গোল করে লাল হলুদকে এগিয়ে দেন হাইমে স্যান্টোস কোলাডো। লাল হলুদ শিবিরে নেমে আসে স্বস্তি। সেই কোলাডো, যিনি কিনা দলের প্রয়োজনে আক্রমণভাগের যে কোনো পজিশনে খেলতে পারেন, এবং খেলে চলেছেন। এরপর খেলার অন্তিম লগ্নে লাল হলুদের পক্ষে দ্বিতীয় গোল করেন বিদ্যাসাগর।
লাল হলুদের পরবর্তী প্রতিপক্ষ জামশেদপুর এফসি। ৬ই অগস্ট তাদের বিরুদ্ধে খেলবে ইস্টবেঙ্গল।

No comments:
Post a Comment