সামনে লম্বা মরসুম। তার উপরে দীর্ঘদিন আই লীগ জিততে পারেনি দল। গতবছরও মাত্র এক পয়েন্টের ব্যবধানে হাতছাড়া হয়েছে আই লীগ। তাই এইবছর যে কোনো মূল্যে আই লীগ ঘরে তুলতে চান কোয়েস কর্তারা। আর সেই লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই তাঁরা ধাপে ধাপে শক্তিশালী দল গঠন করতে উদ্যোগী হয়েছেন। আর সেই কাজে এ পর্যন্ত তাঁরা দারুণ ভাবে সফল। বেশ কয়েকজন দুর্দান্ত ভারতীয় ফুটবলারকে ভারতের বিভিন্ন ক্লাব থেকে এবছর চুক্তিবদ্ধ করেছেন কোয়েস ইস্টবেঙ্গল কর্তারা। পাশাপাশি গতবারের দলের বেশিরভাগ ফুটবলারের সাথেই দীর্ঘমেয়াদী চুক্তি করতে সক্ষম হয়েছেন তারা। শুধু তাই নয়, বিদেশী ফুটবলার চয়ন করবার ক্ষেত্রেও বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন লাল হলুদ কর্মকর্তারা। ইতিমধ্যেই চারজন ভালো মানের বিদেশীকে তাঁরা নথিভুক্ত করে ফেলেছেন। যাদের মধ্যে তিনজন গত মরসুমের দলেও ছিলেন। নিয়ম অনুযায়ী আরও দুই জন বিদেশী ফুটবলারকে নিতে পারবে। ইস্টবেঙ্গল চায় তাই এখন একজন দক্ষ স্ট্রাইকার নিতে। সাথে একজন ভালো মাঝমাঠের খেলোয়াড়। যিনি কিনা দ্বায়িত্ব নিয়ে খেলা তৈরি করতে পারবেন। দলের খেলা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
কর্তাদের মতন কোচ আলেহান্দ্রোর ও লক্ষ্য যে কোনো মূল্যে এবছর আই লীগ ঘরে তুলতে। সাথে সুপার কাপ ও জিততে চান তিনি। সেইজন্য তিনি দলের ফিটনেস নিয়ে কোনোরকম আপোষ করতে চান না। এবং দলের সেরা খেলোয়াড়রা যাতে ক্লান্ত না হয়ে পড়েন সেই কারণে বেছে বেছে ম্যাচ খেলাতে চান তাঁদের। কর্মকর্তারাও তাই চান। সেইজন্য তাঁরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, ডুরান্ড কাপে জুনিয়র ফুটবলার এবং প্রথম দলে যারা নিয়মিত সুযোগ পান না সেইসমস্ত ফুটবলার নিয়ে দল পাঠাতে। তাহলে দলের সেরা খেলোয়াড়রা পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও পাবে ও জুনিয়র এবং অনিয়মিত ফুটবলারদের নিজেদের প্রমাণ করার সুযোগ ও দেওয়া হবে। অবশ্য এই ব্যাপারে শেষ কথা বলবেন কোচ আলেহান্দ্রোই।
এদিকে, ইস্টবেঙ্গল অনিয়মিত এবং জুনিয়র খেলোয়াড়দের নিয়ে ডুরান্ডে দল পাঠাতে পারে, এই খবর বাজারে ছড়িয়ে পড়তেই ফুটবল মহলে জল্পনা আরম্ভ হয়ে গেছে। এই খবরে রীতিমতো অসন্তুষ্ট সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা। ডুরান্ডের উদ্যোক্তা হিসাবে তাঁরা চান যাতে শতাব্দীপ্রাচীন এই টুর্নামেন্টের কৌলিন্য বা গরিমার কোনোরকম হানি না হয়। তাই তাঁরা অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছেন যাতে ফেডারেশন কর্তারা ইস্টবেঙ্গলকে পরামর্শ দেন ডুরান্ডে সেরা দল পাঠানোর জন্য। কারণ ডুরান্ড কাপ এআইএফএফ স্বীকৃত জাতীয় স্তরের ফুটবল প্রতিযোগিতা। যদিও এই ব্যাপারে ফেডারেশন কর্তারা হস্তক্ষেপ করতে নারাজ। কারণ একটি ক্লাব কোন খেলোয়াড়দের নিয়ে দল গড়বে সেটা একান্তই সেই ক্লাবের আভ্যন্তরীণ ও টেকনিক্যাল বিষয়। এই প্রসঙ্গে বলা বাহুল্য, সেনাবাহিনীর থেকে বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন বিষয়ে নানান রকম সাহায্য পেয়ে থাকে ময়দানের ক্লাবগুলো। ইস্টবেঙ্গলও যার ব্যতিক্রম নয়। সম্প্রতি ইস্টবেঙ্গল মাঠে যে ফ্লাডলাইট বসানো হয়েছে তাও সেনাবাহিনীর অনুমতি ছাড়া সম্ভব ছিল না। তাই সেনাবাহিনীর সঙ্গে কোনো রকম সঙ্ঘাতে যেতে চায় না ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কতৃপক্ষ। অপরদিকে দলের প্রথম সারির খেলোয়াড়দের ক্লান্তির বিষয়টিও উপেক্ষা করবার মতো নয়। তাই এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে ইস্টবেঙ্গল কর্তারা কি সিদ্ধান্ত নেন, সেদিকে ই চোখ সকলের।
কর্তাদের মতন কোচ আলেহান্দ্রোর ও লক্ষ্য যে কোনো মূল্যে এবছর আই লীগ ঘরে তুলতে। সাথে সুপার কাপ ও জিততে চান তিনি। সেইজন্য তিনি দলের ফিটনেস নিয়ে কোনোরকম আপোষ করতে চান না। এবং দলের সেরা খেলোয়াড়রা যাতে ক্লান্ত না হয়ে পড়েন সেই কারণে বেছে বেছে ম্যাচ খেলাতে চান তাঁদের। কর্মকর্তারাও তাই চান। সেইজন্য তাঁরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, ডুরান্ড কাপে জুনিয়র ফুটবলার এবং প্রথম দলে যারা নিয়মিত সুযোগ পান না সেইসমস্ত ফুটবলার নিয়ে দল পাঠাতে। তাহলে দলের সেরা খেলোয়াড়রা পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও পাবে ও জুনিয়র এবং অনিয়মিত ফুটবলারদের নিজেদের প্রমাণ করার সুযোগ ও দেওয়া হবে। অবশ্য এই ব্যাপারে শেষ কথা বলবেন কোচ আলেহান্দ্রোই।
এদিকে, ইস্টবেঙ্গল অনিয়মিত এবং জুনিয়র খেলোয়াড়দের নিয়ে ডুরান্ডে দল পাঠাতে পারে, এই খবর বাজারে ছড়িয়ে পড়তেই ফুটবল মহলে জল্পনা আরম্ভ হয়ে গেছে। এই খবরে রীতিমতো অসন্তুষ্ট সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা। ডুরান্ডের উদ্যোক্তা হিসাবে তাঁরা চান যাতে শতাব্দীপ্রাচীন এই টুর্নামেন্টের কৌলিন্য বা গরিমার কোনোরকম হানি না হয়। তাই তাঁরা অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছেন যাতে ফেডারেশন কর্তারা ইস্টবেঙ্গলকে পরামর্শ দেন ডুরান্ডে সেরা দল পাঠানোর জন্য। কারণ ডুরান্ড কাপ এআইএফএফ স্বীকৃত জাতীয় স্তরের ফুটবল প্রতিযোগিতা। যদিও এই ব্যাপারে ফেডারেশন কর্তারা হস্তক্ষেপ করতে নারাজ। কারণ একটি ক্লাব কোন খেলোয়াড়দের নিয়ে দল গড়বে সেটা একান্তই সেই ক্লাবের আভ্যন্তরীণ ও টেকনিক্যাল বিষয়। এই প্রসঙ্গে বলা বাহুল্য, সেনাবাহিনীর থেকে বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন বিষয়ে নানান রকম সাহায্য পেয়ে থাকে ময়দানের ক্লাবগুলো। ইস্টবেঙ্গলও যার ব্যতিক্রম নয়। সম্প্রতি ইস্টবেঙ্গল মাঠে যে ফ্লাডলাইট বসানো হয়েছে তাও সেনাবাহিনীর অনুমতি ছাড়া সম্ভব ছিল না। তাই সেনাবাহিনীর সঙ্গে কোনো রকম সঙ্ঘাতে যেতে চায় না ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কতৃপক্ষ। অপরদিকে দলের প্রথম সারির খেলোয়াড়দের ক্লান্তির বিষয়টিও উপেক্ষা করবার মতো নয়। তাই এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে ইস্টবেঙ্গল কর্তারা কি সিদ্ধান্ত নেন, সেদিকে ই চোখ সকলের।
No comments:
Post a Comment