মোহনবাগান -১ (হেনরি কিসেক্কা ৭৫')
পাঠচক্র - ০
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
টানা আটবছর কলকাতা লিগ নেই। তাই এবছর কলকাতা লিগ জিততে মরিয়া সবুজ মেরুন শিবির। যদিও প্রথম খেলা দেখে তা মনে হল না। গোল পেতে ৭৫ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হল মোহনবাগান কে। অবশ্য মরশুমের প্রথম খেলা, তার ওপর বর্ষণসিক্ত মাঠ। তাই মানিয়ে নিতে কিছুটা সময় তো লাগবেই। বিশেষত, বাগান কর্মকর্তারা এই বছর একেবারে নতুন করে দল সাজিয়েছেন। এই দলের বেশীরভাগ ফুটবলার ই এর আগে একে অন্যের সাথে খেলেননি। তাই বোঝাপরা তৈরি করাটাও একটা চ্যালেঞ্জ ছিল কোচ শঙ্করলালের কাছে। সেই লক্ষ্যে প্রথমদিন তিনি উৎরে গেলেও, দল নিয়ে যে বেশ খাটতে হবে তাঁকে, সেটা বলাই যায়। কারণ দলের মধ্যে বোঝা পড়ার অভাব স্পষ্ট। তার ওপর বাগানের খেলোয়াড়রা বল পেলেই উঁচু করে তা বিপক্ষ পেনাল্টি বক্সের উদ্দেশ্যে ভাসিয়ে দিচ্ছিলেন হেনরিকে লক্ষ্য করে। যে পরিকল্পনা একেবারেই খাটেনি। উল্টোদিকে পাঠচক্র নিজেদের রক্ষণ সামলে মাঝেমধ্যেই হানা দিচ্ছিল মোহনবাগান অঞ্চলে। দু একটি ভালো সুযোগ ও পায় তাঁরা। বিশেষত দীপঙ্কর সরকারের হেড শিলটন পাল চূড়ান্ত দক্ষতায় না বাঁচালে বিপদ ঘটতেই পারত। সুযোগ অবশ্য মোহনবাগান ও পেয়েছিল। কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারেনি।পিনটু মাহাত, বসন্ত সিং রা হেলায় বাইরে মারেন। প্রথমার্ধে হেনরির একটি শট পোস্টে লাগায় অল্পের জন্য গোল পায়নি মোহনবাগান। অবশেষে ৭৫ মিনিটে তীর্থঙ্করের কর্নার থেকে সুযোগসন্ধানী হেনরি বল জালে জড়িয়ে স্বস্তির বাতাবরণ নিয়ে আসেন সবুজ মেরুন শিবিরে। কিন্তু এরপরেও পাঠচক্র চেষ্টা করতে থাকে। ৮৯ মিনিটে দীপঙ্কর সরকার একেবারে ফাঁকা গোলের সামনে থেকে বল বাইরে মারেন। যা ক্ষমাহীন অপরাধ। যাই হোক শেষমেশ প্রথম খেলা থেকে তিন পয়েন্ট ঘরে তুলতে সক্ষম হয় মোহনবাগান।
পাঠচক্র - ০
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
টানা আটবছর কলকাতা লিগ নেই। তাই এবছর কলকাতা লিগ জিততে মরিয়া সবুজ মেরুন শিবির। যদিও প্রথম খেলা দেখে তা মনে হল না। গোল পেতে ৭৫ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হল মোহনবাগান কে। অবশ্য মরশুমের প্রথম খেলা, তার ওপর বর্ষণসিক্ত মাঠ। তাই মানিয়ে নিতে কিছুটা সময় তো লাগবেই। বিশেষত, বাগান কর্মকর্তারা এই বছর একেবারে নতুন করে দল সাজিয়েছেন। এই দলের বেশীরভাগ ফুটবলার ই এর আগে একে অন্যের সাথে খেলেননি। তাই বোঝাপরা তৈরি করাটাও একটা চ্যালেঞ্জ ছিল কোচ শঙ্করলালের কাছে। সেই লক্ষ্যে প্রথমদিন তিনি উৎরে গেলেও, দল নিয়ে যে বেশ খাটতে হবে তাঁকে, সেটা বলাই যায়। কারণ দলের মধ্যে বোঝা পড়ার অভাব স্পষ্ট। তার ওপর বাগানের খেলোয়াড়রা বল পেলেই উঁচু করে তা বিপক্ষ পেনাল্টি বক্সের উদ্দেশ্যে ভাসিয়ে দিচ্ছিলেন হেনরিকে লক্ষ্য করে। যে পরিকল্পনা একেবারেই খাটেনি। উল্টোদিকে পাঠচক্র নিজেদের রক্ষণ সামলে মাঝেমধ্যেই হানা দিচ্ছিল মোহনবাগান অঞ্চলে। দু একটি ভালো সুযোগ ও পায় তাঁরা। বিশেষত দীপঙ্কর সরকারের হেড শিলটন পাল চূড়ান্ত দক্ষতায় না বাঁচালে বিপদ ঘটতেই পারত। সুযোগ অবশ্য মোহনবাগান ও পেয়েছিল। কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারেনি।পিনটু মাহাত, বসন্ত সিং রা হেলায় বাইরে মারেন। প্রথমার্ধে হেনরির একটি শট পোস্টে লাগায় অল্পের জন্য গোল পায়নি মোহনবাগান। অবশেষে ৭৫ মিনিটে তীর্থঙ্করের কর্নার থেকে সুযোগসন্ধানী হেনরি বল জালে জড়িয়ে স্বস্তির বাতাবরণ নিয়ে আসেন সবুজ মেরুন শিবিরে। কিন্তু এরপরেও পাঠচক্র চেষ্টা করতে থাকে। ৮৯ মিনিটে দীপঙ্কর সরকার একেবারে ফাঁকা গোলের সামনে থেকে বল বাইরে মারেন। যা ক্ষমাহীন অপরাধ। যাই হোক শেষমেশ প্রথম খেলা থেকে তিন পয়েন্ট ঘরে তুলতে সক্ষম হয় মোহনবাগান।
No comments:
Post a Comment