রিয়াল কাশ্মীর - ১
ইস্টবেঙ্গল - ১
এককথায় অসাধারণ শুরু!
প্রথমার্ধে একটু গুটিয়ে থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে অনবদ্য খেলল ইস্টবেঙ্গল। যার জন্য কৃতিত্ব দাবি করতেই পারেন লাল হলুদ কোচ আলেহান্দ্রো।
এই ম্যাচে জয় হয়তো আসেনি, কিন্তু অনেক ইতিবাচক ব্যাপার ঘটেছে, যা আগামী দিনে আই লীগের বাকি ম্যাচগুলোতে ইস্টবেঙ্গলকে অক্সিজেন জোগাবে। প্রথম কথা, এই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে বোঝাপড়া দুর্দান্ত। যেটা কিনা এই দলের খেলোয়াড়দের নিজেদের মধ্যে বল আদান প্রদান করা দেখলেই বোঝা যায়। এই দলের খেলোয়াড়রা নিজেদের মধ্যে প্রচুর পাস খেলে।
প্রথম কারণ যদি পাসিং হয়, দ্বিতীয় কারণ অবশ্যই হুয়ান-কোলাডো। লাল হলুদের সমস্ত আক্রমণের কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছেন এই দুইজন। বিশেষত হুয়ান এদিন যে ফুটবলটা খেললেন, তাতে ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা আশাবাদী হতেই পারেন। নিখুঁত পাসিং, বক্সের মধ্যে বিপজ্জনক ক্রস বাড়ানো ছাড়াও এই স্প্যানিশ খেলোয়াড়ের চোরা গতি রয়েছে। যার দরুন এদিন কাশ্মীরের রক্ষণভাগকে কার্যত নাস্তানাবুদ করে ছাড়লেন। সাতাত্তর মিনিটে গোলটাও এল তাঁর বাড়ানো বল থেকে। দুজনকে কাটিয়ে হুয়ান গোলমুখে মাপা পাস বাড়ালে সেই বল ততোধিক দক্ষতায় গোলে ঠেলে দেন মার্কোস এসপাদা। এই মার্কোস কলকাতা লীগে সেভাবে দাগ কাটতে পারেননি। আই লীগে কিন্তু প্রথম ম্যাচেই গোল পেলেন।
এবং মার্তি ক্রেসপি। তাঁকে নিয়ে সমালোচনা হয়েছে অনেক। এদিন তেত্রিশ মিনিটে ক্রিজোর গোলের সময়টুকু বাদ দিলে গোটা ম্যাচ অসম্ভব ভালো খেললেন। সাথে অধিনায়ক কাশিম গোটা দলকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করলেন। উঠলেন, নামলেন। আক্রমণ, রক্ষণ দুইই সামলালেন।
সবমিলিয়ে প্রথম খেলায় লাল হলুদ যে যথেষ্ট আশা জাগালো তা বলাই যায়। খালি একটাই আপসোস, জয়টা এল না অল্পের জন্য।
ইস্টবেঙ্গল - ১
এককথায় অসাধারণ শুরু!
প্রথমার্ধে একটু গুটিয়ে থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে অনবদ্য খেলল ইস্টবেঙ্গল। যার জন্য কৃতিত্ব দাবি করতেই পারেন লাল হলুদ কোচ আলেহান্দ্রো।
এই ম্যাচে জয় হয়তো আসেনি, কিন্তু অনেক ইতিবাচক ব্যাপার ঘটেছে, যা আগামী দিনে আই লীগের বাকি ম্যাচগুলোতে ইস্টবেঙ্গলকে অক্সিজেন জোগাবে। প্রথম কথা, এই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে বোঝাপড়া দুর্দান্ত। যেটা কিনা এই দলের খেলোয়াড়দের নিজেদের মধ্যে বল আদান প্রদান করা দেখলেই বোঝা যায়। এই দলের খেলোয়াড়রা নিজেদের মধ্যে প্রচুর পাস খেলে।
প্রথম কারণ যদি পাসিং হয়, দ্বিতীয় কারণ অবশ্যই হুয়ান-কোলাডো। লাল হলুদের সমস্ত আক্রমণের কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছেন এই দুইজন। বিশেষত হুয়ান এদিন যে ফুটবলটা খেললেন, তাতে ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা আশাবাদী হতেই পারেন। নিখুঁত পাসিং, বক্সের মধ্যে বিপজ্জনক ক্রস বাড়ানো ছাড়াও এই স্প্যানিশ খেলোয়াড়ের চোরা গতি রয়েছে। যার দরুন এদিন কাশ্মীরের রক্ষণভাগকে কার্যত নাস্তানাবুদ করে ছাড়লেন। সাতাত্তর মিনিটে গোলটাও এল তাঁর বাড়ানো বল থেকে। দুজনকে কাটিয়ে হুয়ান গোলমুখে মাপা পাস বাড়ালে সেই বল ততোধিক দক্ষতায় গোলে ঠেলে দেন মার্কোস এসপাদা। এই মার্কোস কলকাতা লীগে সেভাবে দাগ কাটতে পারেননি। আই লীগে কিন্তু প্রথম ম্যাচেই গোল পেলেন।
এবং মার্তি ক্রেসপি। তাঁকে নিয়ে সমালোচনা হয়েছে অনেক। এদিন তেত্রিশ মিনিটে ক্রিজোর গোলের সময়টুকু বাদ দিলে গোটা ম্যাচ অসম্ভব ভালো খেললেন। সাথে অধিনায়ক কাশিম গোটা দলকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করলেন। উঠলেন, নামলেন। আক্রমণ, রক্ষণ দুইই সামলালেন।
সবমিলিয়ে প্রথম খেলায় লাল হলুদ যে যথেষ্ট আশা জাগালো তা বলাই যায়। খালি একটাই আপসোস, জয়টা এল না অল্পের জন্য।
No comments:
Post a Comment