ইস্টবেঙ্গল - ৪
নেরোকা এফসি - ১
এবারের আই লীগে প্রথম জয় পেল ইস্টবেঙ্গল!
আজ নেরোকাকে তাদেরই ঘরের মাঠে একরকম উড়িয়ে দিল তারা।
গত দুই ম্যাচে ভালো খেলেও জয় আসেনি, তাই এদিন জিততে একরকম মরিয়া ছিল লাল হলুদ ব্রিগেড। তাই শুরু থেকেই আক্রমণের রাস্তায় হাঁটে তারা। এবং তার পুরস্কারও হাতে নাতে পায় তারা। কুড়ি মিনিটের মাথায় হুয়ানকে বক্সের মধ্যে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় ইস্টবেঙ্গল। কোলাডো নেন পেনাল্টি। এবং বল জালে জড়িয়ে লাল হলুদকে ১-০ এগিয়ে দেন। এরপর অবশ্য খুব দ্রুতই সমতায় ফেরে নেরোকা। একত্রিশ মিনিটের মাথায় বউবাকার দিয়ারা হেড করে ইস্টবেঙ্গলের জালে বল জড়িয়ে দেন। কিন্তু এর ঠিক অব্যবহিত পরেই অসাধারণ ফ্রিকিকে ইস্টবেঙ্গলকে ফের এগিয়ে দেন হুয়ান মেরা গঞ্জালেজ।
এরপর পঞ্চাশ মিনিটে ফের গোল!
আবারও পেনাল্টি! আবারও কোলাডো!
এবারও নিখুঁতভাবে বল জালে পাঠিয়ে ৩-১ করেন।
সবই হল। কিন্তু বাকি রইল মার্কোসের গোল পাওয়া। যা নিয়ে রীতিমত দুশ্চিন্তায় ছিলেন লাল হলুদ সমর্থকেরা। কিন্তু ৬৪ মিনিটে হেডে গোল করে মার্কোস বুঝিয়ে দিলেন, তিনি আছেন, এবং ধীরে ধীরে ফর্মে ফিরছেন।
বড় ব্যবধানে জয় পেয়ে খুশি ইস্টবেঙ্গল কোচ আলেহান্দ্রো। তাও নেরোকার বিরদ্ধে ইম্ফলে গিয়ে। খুশি সমর্থকরাও। বিশেষত আগের দিন যেখানে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহনবাগান ঘরের মাঠে চার গোল হজম করেছে, সেখানে পরের দিনই বাইরের মাঠে গিয়ে চার গোল করতে পারলে কোন ইস্টবেঙ্গল সমর্থক না খুশি হয়?
নেরোকা এফসি - ১
এবারের আই লীগে প্রথম জয় পেল ইস্টবেঙ্গল!
আজ নেরোকাকে তাদেরই ঘরের মাঠে একরকম উড়িয়ে দিল তারা।
গত দুই ম্যাচে ভালো খেলেও জয় আসেনি, তাই এদিন জিততে একরকম মরিয়া ছিল লাল হলুদ ব্রিগেড। তাই শুরু থেকেই আক্রমণের রাস্তায় হাঁটে তারা। এবং তার পুরস্কারও হাতে নাতে পায় তারা। কুড়ি মিনিটের মাথায় হুয়ানকে বক্সের মধ্যে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় ইস্টবেঙ্গল। কোলাডো নেন পেনাল্টি। এবং বল জালে জড়িয়ে লাল হলুদকে ১-০ এগিয়ে দেন। এরপর অবশ্য খুব দ্রুতই সমতায় ফেরে নেরোকা। একত্রিশ মিনিটের মাথায় বউবাকার দিয়ারা হেড করে ইস্টবেঙ্গলের জালে বল জড়িয়ে দেন। কিন্তু এর ঠিক অব্যবহিত পরেই অসাধারণ ফ্রিকিকে ইস্টবেঙ্গলকে ফের এগিয়ে দেন হুয়ান মেরা গঞ্জালেজ।
এরপর পঞ্চাশ মিনিটে ফের গোল!
আবারও পেনাল্টি! আবারও কোলাডো!
এবারও নিখুঁতভাবে বল জালে পাঠিয়ে ৩-১ করেন।
সবই হল। কিন্তু বাকি রইল মার্কোসের গোল পাওয়া। যা নিয়ে রীতিমত দুশ্চিন্তায় ছিলেন লাল হলুদ সমর্থকেরা। কিন্তু ৬৪ মিনিটে হেডে গোল করে মার্কোস বুঝিয়ে দিলেন, তিনি আছেন, এবং ধীরে ধীরে ফর্মে ফিরছেন।
বড় ব্যবধানে জয় পেয়ে খুশি ইস্টবেঙ্গল কোচ আলেহান্দ্রো। তাও নেরোকার বিরদ্ধে ইম্ফলে গিয়ে। খুশি সমর্থকরাও। বিশেষত আগের দিন যেখানে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহনবাগান ঘরের মাঠে চার গোল হজম করেছে, সেখানে পরের দিনই বাইরের মাঠে গিয়ে চার গোল করতে পারলে কোন ইস্টবেঙ্গল সমর্থক না খুশি হয়?
No comments:
Post a Comment