ওমান - ১
ভারত - ০
পাঁচ ম্যাচ, তিন ড্র, দুই হার।
এই হচ্ছে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপের যোগ্যতা নির্ণায়ক পর্বের দ্বিতীয় রাউন্ডে এখনও পর্যন্ত ভারতের পারফরম্যান্স।
যদিও প্রতিটি ম্যাচেই ভারত লড়াই করেছে।
কিন্তু যদি ফলাফল ইতিবাচক না হয়, লড়াইয়ে লাভ কি? এই ম্যাচের পর তো এই প্রশ্নও উঠছে, স্টিমাচের কোচিংএ কি আদৌ উপকৃত হচ্ছে ভারতীয় ফুটবল!
অবশ্য এদিন ভারত যতটা না খারাপ খেলার জন্য হারল, তার থেকে বেশি হারল রেফারির ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণে। খেলা শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই রাহুল ভেকে আল-ঘাসানির সঙ্গে ধাক্কাধাক্কিতে মাটিতে পড়ে যান, পেনাল্টি বক্সের ভিতর। ফাউল দেওয়ার পরিবর্তে রেফারি উল্টে ওমানকেই পেনাল্টি দেন। আল-ঘাসানি নিজেই নেন পেনাল্টি। এবং বারের অনেক ওপর দিয়ে চলে যায় তাঁর শট। এরপর বারংবার ওমানের আক্রমণ সফলতার সঙ্গে রুখে দেয় ভারতের রক্ষণ। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তেত্রিশ মিনিটে ভারতকে গোল হজম করতে হয়। এবং এখানেও দায়ী সেই রেফারি। আল খালদির থ্রু বল ধরে যখন আল ঘাসানি গোলে প্লেস করেন, তখন তিনি পরিষ্কারভাবে অফসাইডে ছিলেন। কিন্তু সহকারী রেফারি পতাকা তোলেননি। রেফারিও বিষয়টি এড়িয়ে যান এবং ওমানের পক্ষে গোলের রায় দেন। ভারত যদিও হতোদ্যম না হয়ে গোলশোধ করার আপ্রাণ চেষ্টা করে, কিন্তু গোল শোধ করতে ব্যর্থ হয়। শেষমেশ বিতর্কিত গোলে হেরে শেষ হয়ে যায় ভারতের বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করার আশা। সবচেয়ে বড় কথা, পাঁচ ম্যাচ পরেও ভারত ২০২২ বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে এখনও কোনও খেলায় জয় পায়নি।
ভারত - ০
পাঁচ ম্যাচ, তিন ড্র, দুই হার।
এই হচ্ছে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপের যোগ্যতা নির্ণায়ক পর্বের দ্বিতীয় রাউন্ডে এখনও পর্যন্ত ভারতের পারফরম্যান্স।
যদিও প্রতিটি ম্যাচেই ভারত লড়াই করেছে।
কিন্তু যদি ফলাফল ইতিবাচক না হয়, লড়াইয়ে লাভ কি? এই ম্যাচের পর তো এই প্রশ্নও উঠছে, স্টিমাচের কোচিংএ কি আদৌ উপকৃত হচ্ছে ভারতীয় ফুটবল!
অবশ্য এদিন ভারত যতটা না খারাপ খেলার জন্য হারল, তার থেকে বেশি হারল রেফারির ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণে। খেলা শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই রাহুল ভেকে আল-ঘাসানির সঙ্গে ধাক্কাধাক্কিতে মাটিতে পড়ে যান, পেনাল্টি বক্সের ভিতর। ফাউল দেওয়ার পরিবর্তে রেফারি উল্টে ওমানকেই পেনাল্টি দেন। আল-ঘাসানি নিজেই নেন পেনাল্টি। এবং বারের অনেক ওপর দিয়ে চলে যায় তাঁর শট। এরপর বারংবার ওমানের আক্রমণ সফলতার সঙ্গে রুখে দেয় ভারতের রক্ষণ। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তেত্রিশ মিনিটে ভারতকে গোল হজম করতে হয়। এবং এখানেও দায়ী সেই রেফারি। আল খালদির থ্রু বল ধরে যখন আল ঘাসানি গোলে প্লেস করেন, তখন তিনি পরিষ্কারভাবে অফসাইডে ছিলেন। কিন্তু সহকারী রেফারি পতাকা তোলেননি। রেফারিও বিষয়টি এড়িয়ে যান এবং ওমানের পক্ষে গোলের রায় দেন। ভারত যদিও হতোদ্যম না হয়ে গোলশোধ করার আপ্রাণ চেষ্টা করে, কিন্তু গোল শোধ করতে ব্যর্থ হয়। শেষমেশ বিতর্কিত গোলে হেরে শেষ হয়ে যায় ভারতের বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করার আশা। সবচেয়ে বড় কথা, পাঁচ ম্যাচ পরেও ভারত ২০২২ বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে এখনও কোনও খেলায় জয় পায়নি।
No comments:
Post a Comment