শনিবার সন্ধ্যায় লুধিয়ানার গুরু নানক স্টেডিয়ামে আই লিগের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মিনার্ভা পাঞ্জাবের মুখোমুখি হচ্ছে মোহন বাগান। ১৫ ম্যাচে ৩০ পয়েন্ট পেয়ে এই মুহূর্তে শীর্ষে রয়েছে সঞ্জয় সেন-ব্রিগেড। চ্যাম্পিয়নশিপের দৌড়ে তাদের পিছনে আইজল এফসি (১৫ ম্যাচে ৩০ পয়েন্ট) ও ইস্ট বেঙ্গল (১৫ ম্যাচে ২৭ পয়েন্ট)। মোহন বাগান ও আইজলের পয়েন্ট সমান হলেও ‘হেড টু হেড’ বিচারে শীর্ষে সনি-কাটসুমিরা।
প্রথম পর্বে রবীন্দ্র সরোবর স্টেডিয়ামে মোহন বাগান ৪-০ গোলে হারিয়েছিল মিনার্ভা পাঞ্জাবকে। জোড়া গোল পেয়েছিলেন ডাফি ও জেজে। বুধবার লাজং এফসি’র বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলার পর পর্যাপ্ত বিশ্রাম পাননি সবুজ-মেরুন ফুটবলাররা। শিলং থেকে লুধিয়ানা আসতে সময় লেগেছে প্রায় ১৪ ঘণ্টা। তাই মোহন বাগানের পক্ষ থেকে শুক্রবার বিকেলে মূল স্টেডিয়ামে অনুশীলন করার অনুরোধ উদ্যোক্তাদের জানানো হয়। কিন্তু তা উপেক্ষা করে মিনার্ভা পাঞ্জাব কর্তৃপক্ষ। এই ব্যাপারে ফেডারেশনের কাছে দরবার করেও কোনও লাভ হয়নি। বাধ্য হয়েই শুক্রবার দুপুরে প্রায় ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার মধ্যেই অনুশীলন করতে বাধ্য হন দেবজিৎ-প্রীতমরা। সন্ধ্যায় কোচ সঞ্জয় সেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘ভারতের ফুটবল যাঁরা চালান তাঁদের কাছে অনুরোধ, ফুটবলারদের স্বার্থে এই সমস্ত ঘটনাগুলি খতিয়ে দেখুন। লম্বা জার্নির পরে দুপুরে গনগনে রোদের মধ্যে অনুশীলন করা কতটা কষ্টসাধ্য তা বলে বোঝানো মুশকিল। তারপর কোনওরকমে হোটেলে ফিরে স্নান করেই প্রেস কনফারেন্সে আসতে হল। পেটে কিছু দেওয়ারও সময় পেলাম না। তবে কী আর করা যাবে! ফুটবলারদের ক্লান্তি দূর করার জন্য ঘাম ঝরানোর প্রয়োজনীয়তা ছিল। তাই প্রায় ৪৫ মিনিট হালকা অনুশীলন করিয়েছি। ২০১০-১১ মরশুমে শেষবার যখন এখানে এসেছিলাম তার থেকে এখন মাঠের অবস্থা ভালো।’ ম্যাচের গুরুত্ব সম্পর্কে চেতলার বাসিন্দার বক্তব্য, ‘শনিবারের ম্যাচে জিততে না পারলে অনেকটাই পিছিয়ে পড়ব। তাই যে কোনও মূল্যে তিন পয়েন্ট চাই। ক্লান্তি, সংগঠকদের অসহযোগিতা-- এই সমস্ত ব্যাপারগুলি তো আর আমাদের হাতে নেই। তাই তা নিয়ে ভেবে সময় নষ্ট করতে চাই না। মিনার্ভা পাঞ্জাব অচেনা দল। তারকা না থাকলেও সবাই দৌড়বে ওদের। এরকম দলের বিরুদ্ধে খেলা সবসময় চ্যালেঞ্জিং। লিগের এক নম্বর দলের বিরুদ্ধে বাকিরা সেরা পারফরম্যান্স মেলে ধরতে চায়। তাই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।’ শনিবারের ম্যাচে প্রথম একাদশে খুব বেশি রদবদল করতে চান না সঞ্জয় সেন। তবে স্টার্টিং লাইন-আপ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত তিনি নেবেন শনিবার সকালে।’
প্রথম পর্বে রবীন্দ্র সরোবর স্টেডিয়ামে মোহন বাগান ৪-০ গোলে হারিয়েছিল মিনার্ভা পাঞ্জাবকে। জোড়া গোল পেয়েছিলেন ডাফি ও জেজে। বুধবার লাজং এফসি’র বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলার পর পর্যাপ্ত বিশ্রাম পাননি সবুজ-মেরুন ফুটবলাররা। শিলং থেকে লুধিয়ানা আসতে সময় লেগেছে প্রায় ১৪ ঘণ্টা। তাই মোহন বাগানের পক্ষ থেকে শুক্রবার বিকেলে মূল স্টেডিয়ামে অনুশীলন করার অনুরোধ উদ্যোক্তাদের জানানো হয়। কিন্তু তা উপেক্ষা করে মিনার্ভা পাঞ্জাব কর্তৃপক্ষ। এই ব্যাপারে ফেডারেশনের কাছে দরবার করেও কোনও লাভ হয়নি। বাধ্য হয়েই শুক্রবার দুপুরে প্রায় ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার মধ্যেই অনুশীলন করতে বাধ্য হন দেবজিৎ-প্রীতমরা। সন্ধ্যায় কোচ সঞ্জয় সেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘ভারতের ফুটবল যাঁরা চালান তাঁদের কাছে অনুরোধ, ফুটবলারদের স্বার্থে এই সমস্ত ঘটনাগুলি খতিয়ে দেখুন। লম্বা জার্নির পরে দুপুরে গনগনে রোদের মধ্যে অনুশীলন করা কতটা কষ্টসাধ্য তা বলে বোঝানো মুশকিল। তারপর কোনওরকমে হোটেলে ফিরে স্নান করেই প্রেস কনফারেন্সে আসতে হল। পেটে কিছু দেওয়ারও সময় পেলাম না। তবে কী আর করা যাবে! ফুটবলারদের ক্লান্তি দূর করার জন্য ঘাম ঝরানোর প্রয়োজনীয়তা ছিল। তাই প্রায় ৪৫ মিনিট হালকা অনুশীলন করিয়েছি। ২০১০-১১ মরশুমে শেষবার যখন এখানে এসেছিলাম তার থেকে এখন মাঠের অবস্থা ভালো।’ ম্যাচের গুরুত্ব সম্পর্কে চেতলার বাসিন্দার বক্তব্য, ‘শনিবারের ম্যাচে জিততে না পারলে অনেকটাই পিছিয়ে পড়ব। তাই যে কোনও মূল্যে তিন পয়েন্ট চাই। ক্লান্তি, সংগঠকদের অসহযোগিতা-- এই সমস্ত ব্যাপারগুলি তো আর আমাদের হাতে নেই। তাই তা নিয়ে ভেবে সময় নষ্ট করতে চাই না। মিনার্ভা পাঞ্জাব অচেনা দল। তারকা না থাকলেও সবাই দৌড়বে ওদের। এরকম দলের বিরুদ্ধে খেলা সবসময় চ্যালেঞ্জিং। লিগের এক নম্বর দলের বিরুদ্ধে বাকিরা সেরা পারফরম্যান্স মেলে ধরতে চায়। তাই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।’ শনিবারের ম্যাচে প্রথম একাদশে খুব বেশি রদবদল করতে চান না সঞ্জয় সেন। তবে স্টার্টিং লাইন-আপ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত তিনি নেবেন শনিবার সকালে।’
ম্যাচ শুরু সন্ধ্যা সাতটায়।
No comments:
Post a Comment